বার্তা ডেস্ক: কুরিয়ারের মাধ্যমে আমদানি করা পণ্য শুল্কায়নে নতুন নির্দেশনা দিয়েছে ঢাকা কাস্টম হাউস। নতুন এই নির্দেশনা অনুসারে, পণ্যের শুল্কায়নযোগ্য মূল্য বিবেচনায় চার ধরনের কর্মকর্তাদের শুল্কায়নের ক্ষমতা ভাগ করে দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৪ জুন) ঢাকা কাস্টম হাউসের কমিশনার মো. মোয়াজ্জেম হোসেনের সই করা আদেশ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
আদেশে বলা হয়েছে, আমদানি করা পণ্যের শুল্কায়নযোগ্য মূল্য ৩০০০ ডলার বা ততোধিক হলে শুল্কায়ন নথি কুরিয়ার শুল্কাকায়ন শাখার সহকারী কিংবা উপ-কমিশনার পর্যায়ে নিষ্পত্তি করতে হবে।
আমদানি করা পণ্যের শুল্কায়নযোগ্য মূল্য ৭০০০ ডলার বা ততোধিক হলে শুল্কায়ন নথি কুরিয়ার শুল্কায়ন শাখায় সংশ্লিষ্ট নিয়ন্ত্রণকারী যুগ্ম কিংবা অতিরিক্ত কমিশনার পর্যায়ে অনুমোদন নিষ্পত্তি করতে হবে।
আগে রাজস্ব কর্মকর্তা পর্যায়ের কর্মকর্তারা যেকোনো পর্যায়ের পণ্যের শুল্কায়ন করতে পারতেন। কুরিয়ারের মাধ্যমে আমদানি করা পণ্যের চালানের শুল্কায়নে অধিকতর স্বচ্ছতা এবং ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নতুন এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
রাজস্ব প্রশাসনে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতায় পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই আদেশ বলবৎ থাকবে বলেও নতুন আদেশে বলা হয়েছে।
ওএস/আরপি